মহানবী হজরত মোহাম্মদ(স:)কে কটূক্তিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
শেরপুর ডেস্ক: ভোলার পরিস্থিতি যেন অশান্ত না হয়, সেভাবে খবর প্রচার করতে গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। রোববার বিকেলে যুবলীগের নেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেই বৈঠকের শুরুতে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।ভোলার অপ্রীতিকর ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ফেসবুক হ্যাকিং করে যারা মহানবী হজরত মোহাম্মদ(স:) সম্পর্কে কটূক্তি করেছে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উল্লেখ্য, রোববার সকাল ১১ টায় ভোলায় পুলিশ ও স্থানীয় জনতার মধ্যে সংঘর্ষে ৪ জন নিহত ও শতাধিক ব্যক্তি আহন হন। একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। বর্তমানে বিজিবি ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। যুবলীগের আসন্ন ৭ম জাতীয় কংগ্রেস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী যুবলীগ নেতাদের দিক-নির্দেশনা দেন।
যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. হারুনুর রশীদের নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন —প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ শামসুল আবেদীন, শহিদ সেরনিয়াবাত, মজিবুর রহমান চৌধুরী, মো. ফারুক হোসেন, মাহবুবুর রহমান হিরন, আবদুস সাত্তার মাসুদ, মো. আতাউর রহমান, অ্যাডভোকেট বেলাল হোসাইন, আলতাব হোসেন বাচ্চু, মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, আবুল বাশার, মোহাম্মদ আলী খোকন, অধ্যাপক এবিএম আমজাদ হোসেন, আনোয়ারুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার নিখিল গুহ, শাহজাহান ভুঁইয়া মাখন, অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু, ডা. মোখলেছুজ্জামান হিরু, যুগ্ম সম্পাদক মহিউদ্দিন আহম্মেদ মহি, সুব্রত পাল, মনজুর আলম শাহীন, নাসরিন জাহান চৌধুরী শেফালী, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম জাহিদ, আমির হোসেন গাজী, মুহা. বদিউল আলম, ফজলুল হক আতিক, আবু আহম্মেদ নাসিম পাভেল, আসাদুল হক, এমরান হোসেন খান, আজহার উদ্দিন ও ফারুক হাসান তুহিন। বৈঠকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এবং জ্যেষ্ঠ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ উপস্থিত রয়েছেন।