সাংবাদিক মুনসী সাইফুল বারীর চাচা মুনসী আব্দুল মান্নান সিদ্দিকী’র ইন্তেকাল
ষ্টাফ রির্পোটার: দক্ষিন বগুড়ার খ্যাতিমান সাংবাদিক সাপ্তাহিক আজকের শেরপুর পত্রিকার সম্পাদক আলহাজ্ব মুনসী সাইফুল বারী ডাবলু’র একমাত্র চাচা অবসরপ্রাপ্ত উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মকর্তা আলহাজ্ব মুনসী আব্দুল মান্নান সিদ্দিকী (মান্নান মিঞা) ২ নভেম্বর শনিবার বিকাল ৫ টায় ঢাকার একটি হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহে……… রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৭৬ বছর। তিনি স্ত্রী ২ ছেলে ১ মেয়ে নাতি নাতনি সহ অনেক আত্মীয়স্বজন ও গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি ১৯৬৬ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম এস সি পাশ করে শেরপুর ডিজে হাইস্কুলে কয়েক মাস শিক্ষকতা করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে তিনি সরকারী চাকরী নিয়ে ঢাকায় যান। তিনি চাকরীরত অবস্থায় আমেরিকা থেকে এমএস ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি ঢাকায় সচিবালয়ে সরকারী চাকরীতে বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণপদে দায়ীত্ব পালন করেছেন।
মরহুমের একমাত্র মেয়ের জামাই ব্যারিষ্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান মরহুম মুনসী আব্দুল মান্নান সিদ্দিকী’র ছোট ছেলে আমেরিকায় বসবাসরত প্রকৌশলী মুনসী জুবায়ের আহম্মেদ সোমবার ভোররাত ৩ টায় বিমানযোগে ঢাকায় আসবেন। এরপর মরহুমের লাশ শেরপুর নিয়ে আশা হবে। মরহুমের বড় ছেলে ঢাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মুনসী জিয়ন কুদ্দুস জানান আমেরিকা থেকে ছোট ভাই প্রকৌশলী মুনসী জুবায়ের আহম্মেদ ঢাকায় পৌছার পর মরহুমের লাশ নিয়ে শেরপুরের উদ্যেশে তারা রওনা করবেন। সোমবার বিকালে ভাটরা গ্রামের ঐতিহ্যবাহী মুনসী বাড়ীতে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে বাবা মরহুম মুনসী আব্দুল কুদ্দুস সিদ্দিকী’র কবরের পাশে ছোট ছেলে মরহুম মুনসী আব্দুল মান্নান সিদ্দিকী’র লাশ দাফন করা হবে। তবে ফাইট সিডিউলের কম বেশীর কারনে ছোট ভাই প্রকৌশলী মুনসী জুবায়ের আহম্মেদ এর ঢাকায় পৌছার সময় যদি কিছুটা বিলম্ব হয় তাহলে দাফনের সময়ও কিছুটা বিলম্ব হতে পারে।