শেরপুরে ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
ষ্টাফ রির্পোটার: মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নকল করার অভিযোগ এনে পরীক্ষা দিতে না দেয়ায় বিদ্যালয় প্রাঙনেই ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছে এক স্কুল ছাত্র। ওই ছাত্রের নাম মো. তাছলিমুল ইসলাম (১৪)। আর এই ঘটনাটি ঘটেছে বগুড়ার শেরপুর পৌরশহরের শেরউড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট স্কুল এন্ড কলেজে। সে ওই বিদ্যালয়ের অষ্টমশ্রেণীর ছাত্র।এদিকে অচেতন অবস্থায় ওই স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। তবে শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত তাছলিমুলের জ্ঞান ফিরলেও এখনও সে শঙ্কামুক্ত নন বলে পরিবারের প থেকে জানানো হয়েছে।
ঘটনাটি সম্পর্কে জানতে চাইলে শেরউড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্য রেজাউল করিম জানান, জেএসসি পরীার্থীদের মডেল টেস্ট পরীা চলছে। গত বুধবারের ঘটনা। ওইদিন ছিল বিজ্ঞান পরীা। কিন্তু ওই ছাত্র মোবাইল ফোন নিয়ে পরীা হলে প্রবেশ করে। একইসঙ্গে মোবাইল ফোনের উত্তর লিখে এনে পরীায় নকল করছিল। বিষয়টি শ্রেণী শিক টের পান এবং স্কুল কর্তৃপকে জানান। এরপর বিষয়টি আলোচনা-পর্যালোচনা ও প্রতিষ্ঠানের শৃঙখলা ভঙ্গের কারণে তাকে বাকি পরীাগুলো দেয়া হবে না মর্মে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আর সেই সিদ্ধান্তের কারণে ওই ছাত্রকে পরদিন বৃহস্পতিবার ধর্ম ও নৈতিক শিা পরীায় অংশ নিতে দেয়া হয়নি। এরপর হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়লে ওই ছাত্রকে দ্রæত হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়া হয়। এখানে স্কুল কর্তৃপরে কোন দায়িত্ব অবহেলা নেই বলে দাবি করেন তিনি।
শেরপুরে ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে
শিার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
ষ্টাফ রির্পোটার: মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নকল করার অভিযোগ এনে পরীা দিতে না দেয়ায় বিদ্যালয় প্রাঙনেই ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছে এক স্কুল ছাত্র। ওই শিার্থীর নাম মো. তাছলিমুল ইসলাম (১৪)। আর এই ঘটনাটি ঘটেছে বগুড়ার শেরপুর পৌরশহরের শেরউড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট স্কুল এন্ড কলেজে। সে ওই বিদ্যালয়ের অষ্টমশ্রেণীর ছাত্র।এদিকে অচেতন অবস্থায় ওই স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। তবে শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত তাছলিমুলের জ্ঞান ফিরলেও এখনও সে শঙ্কামুক্ত নন বলে পরিবারের প থেকে জানানো হয়েছে।
ঘটনাটি সম্পর্কে জানতে চাইলে শেরউড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্য রেজাউল করিম জানান, জেএসসি পরীার্থীদের মডেল টেস্ট পরীা চলছে। গত বুধবারের ঘটনা। ওইদিন ছিল বিজ্ঞান পরীা। কিন্তু ওই ছাত্র মোবাইল ফোন নিয়ে পরীা হলে প্রবেশ করে। একইসঙ্গে মোবাইল ফোনের উত্তর লিখে এনে পরীায় নকল করছিল। বিষয়টি শ্রেণী শিক টের পান এবং স্কুল কর্তৃপকে জানান। এরপর বিষয়টি আলোচনা-পর্যালোচনা ও প্রতিষ্ঠানের শৃঙখলা ভঙ্গের কারণে তাকে বাকি পরীাগুলো দেয়া হবে না মর্মে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আর সেই সিদ্ধান্তের কারণে ওই ছাত্রকে পরদিন বৃহস্পতিবার ধর্ম ও নৈতিক শিা পরীায় অংশ নিতে দেয়া হয়নি। এরপর হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়লে ওই ছাত্রকে দ্রæত হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়া হয়। এখানে স্কুল কর্তৃপরে কোন দায়িত্ব অবহেলা নেই বলে দাবি করেন তিনি।
শেরপুরে ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে
শিার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
ষ্টাফ রির্পোটার: মোবাইল ফোনের মাধ্যমে নকল করার অভিযোগ এনে পরীা দিতে না দেয়ায় বিদ্যালয় প্রাঙনেই ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়েছে এক স্কুল ছাত্র। ওই শিার্থীর নাম মো. তাছলিমুল ইসলাম (১৪)। আর এই ঘটনাটি ঘটেছে বগুড়ার শেরপুর পৌরশহরের শেরউড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট স্কুল এন্ড কলেজে। সে ওই বিদ্যালয়ের অষ্টমশ্রেণীর ছাত্র।এদিকে অচেতন অবস্থায় ওই স্কুলছাত্রকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি ঘটলে বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। তবে শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত তাছলিমুলের জ্ঞান ফিরলেও এখনও সে শঙ্কামুক্ত নন বলে পরিবারের প থেকে জানানো হয়েছে।
ঘটনাটি সম্পর্কে জানতে চাইলে শেরউড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্য রেজাউল করিম জানান, জেএসসি পরীার্থীদের মডেল টেস্ট পরীা চলছে। গত বুধবারের ঘটনা। ওইদিন ছিল বিজ্ঞান পরীা। কিন্তু ওই ছাত্র মোবাইল ফোন নিয়ে পরীা হলে প্রবেশ করে। একইসঙ্গে মোবাইল ফোনের উত্তর লিখে এনে পরীায় নকল করছিল। বিষয়টি শ্রেণী শিক টের পান এবং স্কুল কর্তৃপকে জানান। এরপর বিষয়টি আলোচনা-পর্যালোচনা ও প্রতিষ্ঠানের শৃঙখলা ভঙ্গের কারণে তাকে বাকি পরীাগুলো দেয়া হবে না মর্মে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আর সেই সিদ্ধান্তের কারণে ওই ছাত্রকে পরদিন বৃহস্পতিবার ধর্ম ও নৈতিক শিা পরীায় অংশ নিতে দেয়া হয়নি। এরপর হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়লে ওই ছাত্রকে দ্রæত হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়া হয়। এখানে স্কুল কর্তৃপরে কোন দায়িত্ব অবহেলা নেই বলে দাবি করেন তিনি।