স্বাস্থ্য কথা

যেসব খাবারে কমবে কোলেস্টেরল

Spread the love

শেরপুর ডেস্ক: কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বি যার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের মতো কার্ডিওভাস্কুলার রোগ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে শরীরে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। তবে কিছু খাবার আছে যা নিয়মিত গ্রহণে কোলেস্টেরল থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
আমলকি
প্রতিদিন খালি পেটে ১ চামচ আমলকি পাউডার ১ গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে পান করুন। এভাবে কয়েক সপ্তাহ পান করলেই কোলেস্টেরল একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
কমলার রস কোলেস্টেরল কমানোর জন্য টকমিষ্টি স্বাদযুক্ত কমলার রস অনেক উপকারী। গবেষকদের মতে, কমলার রসে আছে ভিটামিন সি, ফোলেট এবং হেসপিরিডিন এর মতো ফেভনয়েড যা হাইপারকোলেস্টেরোলেমিয়া রক্তের লিপিড প্রোফাইলের উন্নতি ঘটায়।
ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার ফাইবার হচ্ছে খারাপ বা ‘এল ডি এল’ কোলেস্টেরলের যম। শরীরের এর মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া মানে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে থাকা। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বিনস, বাদাম, কাজু বাদাম ও আখরোট রাখুন। দেখবেন ম্যাজিকের মতো কাজ করবে।
গ্রিন টি সার্বিক কোলেস্টেরল এবং এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর একটি সহজ উপায় হচ্ছে গ্রিন টি পান করা। এর বিভিন্ন উপাদান পরিপাক নালীতে কোলেস্টেরলের শোষণকে প্রতিহত করে এবং রেচনে সাহায্য করে। এছাড়াও ধমনীতে প্লাক জমা প্রতিহত এবং হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায় গ্রিন টি।
আপেল সিডার ভিনেগার ১ চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ১ গ্লাস পানিতে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এই পানীয় দিনে দুইবার করে পান করলে দেখবেন অল্প সময়ের মধ্যে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করেছে। ওটমিল প্রতিদিন সকালের নাস্তায় ওটমিল গ্রহণ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ওটমিলে রয়েছে দ্রবণীয় ফাইবার যা রক্তস্রোতে কোলেস্টেরল শোষণ করে এর মাত্রা কমায় এবং কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।(সংগৃহিত)

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published.

Back to top button
Close