দেশের খবর

সম্রাটের সাম্রাজ্য বেইলি রোড! ফ্যাট বাড়ীতেও ক্যাসিনো!

Spread the love

শেরপুর ডেস্ক: রাজধানীর বিভিন্ন কাবের পাশাপাশি অভিজাত এলাকার ফ্যাটেও ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়েছে বলে তথ্য পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসব ক্যাসিনো পরিচালনা করছে নেপালের কয়েক ব্যবসায়ী। এর পাশাপাশি নেপাল থেকে প্রশিণ নিয়ে আসা কয়েক বাংলাদেশি যুবকও এগুলোয় কাজ করে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি সংস্থা এ তথ্য জানান। তারা ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি তালিকা তৈরি করে ফ্যাটগুলোয় গোয়েন্দা নজরদারি করছেন।
সূত্র জানায়, গোয়েন্দারা ঢাকার অভিজাত এলাকার ২১ টি ফ্যাটে ক্যাসিনো চলার তথ্য পেয়েছেন। শীঘ্ররই সেখানে অভিযান চালানো হবে। এগুলো পরিচালনা করে কয়েকজন নেপালি। তাদের কেউ কেউ স্টুডেন্ট ভিসা আবার কেউ বাংলাদেশে ঘুরতে আসার ভিসা নিয়ে এসব কাজ করছে। ফ্যাটের এসব ক্যাসিনো নিয়ন্ত্রণ করেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তালিকা অনুযায়ী রাজধানীর বেইলি রোডের ৩টি, গুলশানে ১টি, বনানীতে ১০টি ও উত্তরায় ৭টি ফ্যাটে অবৈধ ক্যাসিনোর ব্যবসা রয়েছে।
বেইলি রোডের ক্যাসিনো ৩ টির নিয়ন্ত্রক ঢাকা মহানগর দণি যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউয়ে আহমেদ টাওয়ার ও সুইট ড্রিমসের ক্যাসিনো নিয়ন্ত্রণ করেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদত হোসেন ওরফে সেলিম। এছাড়া উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের পূবালী ব্যাংকের দোতলায় ক্যাসিনো চালাচ্ছেন উত্তরা পশ্চিম থানা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী জাকারিয়া। এসব এলাকার ভবনের ফ্যাটগুলো অনেক নিরাপদ। সেখানে অপরিচিত কেউ ঢুকতে পারে না। তাই এসব ফ্যাট নিরাপদ বলে মনে করে ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়েছে। তবে তাদের তিনজনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে র‌্যাবের লিগ্যাল ও মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার-বিন-কাশেম বলেন, র‌্যাব বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। যদি কাবের পাশাপাশি এসব এলাকার ফ্যাটে কোন ক্যাসিনো থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে র‌্যাব।

শেরপুর ডেস্ক: রাজধানীর বিভিন্ন কাবের পাশাপাশি অভিজাত এলাকার ফ্যাটেও ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়েছে বলে তথ্য পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসব ক্যাসিনো পরিচালনা করছে নেপালের কয়েক ব্যবসায়ী। এর পাশাপাশি নেপাল থেকে প্রশিণ নিয়ে আসা কয়েক বাংলাদেশি যুবকও এগুলোয় কাজ করে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি সংস্থা এ তথ্য জানান। তারা ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি তালিকা তৈরি করে ফ্যাটগুলোয় গোয়েন্দা নজরদারি করছেন।
সূত্র জানায়, গোয়েন্দারা ঢাকার অভিজাত এলাকার ২১ টি ফ্যাটে ক্যাসিনো চলার তথ্য পেয়েছেন। শীঘ্ররই সেখানে অভিযান চালানো হবে। এগুলো পরিচালনা করে কয়েকজন নেপালি। তাদের কেউ কেউ স্টুডেন্ট ভিসা আবার কেউ বাংলাদেশে ঘুরতে আসার ভিসা নিয়ে এসব কাজ করছে। ফ্যাটের এসব ক্যাসিনো নিয়ন্ত্রণ করেন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও শ্রমিক লীগের নেতারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তালিকা অনুযায়ী রাজধানীর বেইলি রোডের ৩টি, গুলশানে ১টি, বনানীতে ১০টি ও উত্তরায় ৭টি ফ্যাটে অবৈধ ক্যাসিনোর ব্যবসা রয়েছে।
বেইলি রোডের ক্যাসিনো ৩ টির নিয়ন্ত্রক ঢাকা মহানগর দণি যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউয়ে আহমেদ টাওয়ার ও সুইট ড্রিমসের ক্যাসিনো নিয়ন্ত্রণ করেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদত হোসেন ওরফে সেলিম। এছাড়া উত্তরা ১ নম্বর সেক্টরের পূবালী ব্যাংকের দোতলায় ক্যাসিনো চালাচ্ছেন উত্তরা পশ্চিম থানা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী জাকারিয়া। এসব এলাকার ভবনের ফ্যাটগুলো অনেক নিরাপদ। সেখানে অপরিচিত কেউ ঢুকতে পারে না। তাই এসব ফ্যাট নিরাপদ বলে মনে করে ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়েছে। তবে তাদের তিনজনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে র‌্যাবের লিগ্যাল ও মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার-বিন-কাশেম বলেন, র‌্যাব বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। যদি কাবের পাশাপাশি এসব এলাকার ফ্যাটে কোন ক্যাসিনো থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে র‌্যাব।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published.

Back to top button
Close